Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

At a Glance





১৯২৪ সালে পাবনা শহরে বিএল ইলিয়ট টেকনিক্যাল স্কুল নামে একটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হয় । ১৯৬২ সালে উক্ত টেকনিক্যাল স্কুলটি পাবনা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট নামে প্রতিষ্ঠিত হয় বর্তমানে যেখানে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ অবস্থিত সেখানে । ১৯৭০ সালের ১০ ই জানুয়ারি এডওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের উত্তর-পশ্চিম পাশের ইছামতি নদীর উপকন্ঠে ৩০ একর জমির উপর বর্তমান ক্যাম্পাসের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপিত হয় । ১৯৭৮ সালে তিনটি টেকনোলজি নিয়ে এ নতুন ক্যাম্পাসে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয় । বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানে নিম্নে উল্লেখিত ৯টি টেকনোলজিতে দুই শিফটে প্রায় ৬ হাজার ছাত্র-ছাত্রী লেখা পড়া করছে এবং এটি একটি সরকারি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ সরকারের ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রম এর আওতায় এই প্রতিষ্ঠানে নয়টি টেকনোলজিতে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স করানো হয়।

১৯২৪ সালে তাড়াশের জমিদার শ্রী বনমালী রায় কর্তৃক বর্তমানে নগরবাড়ী মহাসড়কের দক্ষিণ পার্শ্বে পাবনা শহরে BL Eliot Technical School নামে একটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৬০ এর দশকে ততকালীন পাকিস্তান সরকারের ৫ম বার্ষিকী পরিকল্পনার অংশ হিসাবে পূর্ব পাকিস্তানের বহু জেলাতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্হাপিত হয়। তারই অংশ হিসেবে পাবনা জেলাতে ১৯৬২ সালে উক্ত টেকনিক্যাল স্কুলটি ‍‍‍‍‌‌‌‌‌"পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট" নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭০ সালের ১০ই জানুয়ারী ততকালীন পরিচালক (কারিগরি শিক্ষা ) ড. ওয়াকার আহম্মদ এডওয়াড বিশ্ব বিদ্যালয় কলেজের উত্তর-পশ্চিম পার্শে ইছামতি নদীর উপকন্ঠে এক নিরিবিলি মনোরম পরিবেশে ৩০ একর জমির উপর বর্তমানে ক্যাম্পাসের ভীতি প্রস্তর স্হাপন করে ইহার ঐতিহাসিক অগ্রযাএা তরান্তিত করেন।নির্মাণ কাজ সমাপ্তির পর তিনটি টেকনোলজি লইয়া ১৯৭৮ সালে নূতন ক্যাম্পাসে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়।


পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে আরো একটি নতুন টেকনোলজি হিসাবে ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি খোলা হয় এবং এর পরে যুগের চাহিদা অনুসারে পর্যায়ক্রমে সিভিল, কম্পিউটার , কনস্ট্রাকশন, পাওয়ার, মেকানিক্যাল, ‍আরএসি, ইলেকট্রনিক্স ও এনভায়রনমেন্টাল টেকনোলজি খোলার কারণে অএ কারিগরি বিদ্যাপীঠে বর্তমানে নয়টি টেকনোলজি চালু রয়েছে ।উক্ত কারিগরি বিদ্যাপীঠে প্রতি বছর প্রতি শিফটে প্রায় 1800 জন ছাএ-ছাএী ডিপ্লোমা শিক্ষা কার্যক্রম শেষ করে দেশ বিদেশে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে ও উচ্চ শিক্ষার ক্ষেএে অসাধারণ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাথছে । বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে প্রায় ৬০০০ এর উপরে ছাত্র-ছাত্রী বিভিন্ন টেকনোলজিতে কারিগরি শিক্ষা নিয়ে পড়াশোনা করছে।